কোলেস্টেরল: দীর্ঘকালের এক বিভ্রান্তি

কোলেস্টেরল হলো এক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড যা মানবদেহের কোষ গঠনের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়।

প্রীতিলতা বিশ্বাস

২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে আমেরিকার নিউট্রিশন অ্যাডভাইসারি প্যানেল উচ্চ কোলেস্টেরল যুক্ত খাবারের উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে। একশ আশি ডিগ্রি ঘুরে গিয়ে বলা হয়েছে আর্টারীর ব্লক বা হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হবার কোন সম্পর্ক নেই। অ্যমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়শনের গাইডলাইন অনুসারে প্রায় ১৯৬১ সাল থেকে আমেরিকার সরকার সে দেশের জনগনের খাদ্য তালিকায় উচ্চ কোলেস্টরল যুক্ত খাবারের বিষয়ে সতর্কতা জারি করেছিল, যা এই দীর্ঘকাল পরে তুলে নেওয়া হলো। ওয়াল্টার উইলেট, হার্বার্ট স্কুল অব পাবলিক হেল্থের চেয়ার, তার মতে এটি একটি যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ। ইউনিভার্সিটি অব কলোরাডোর মেডিক্যাল প্রফেসর রবার্ট ইকোল, যিনি টাস্ক ফোর্সের সহকারী চেয়ার, তার মতে—কোলেস্টেরল নিয়ে নিষেধাজ্ঞার মধ্যে তিনি কোন বিজ্ঞান দেখতে পাননি। ইউ এস ডিপার্টমেন্ট অব এগ্রিকালচারের সাইন্টিস্ট ডেভিড কার্লফিল্ড এতদিনের এই বিধি-নিষেধকে একধরনের বৈজ্ঞানিক জাড্য বলে উল্লেখ করেছেন।

কোলেস্টেরল কী এবং কেন দরকার

কোলেস্টেরল হলো এক ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড যা মানবদেহের কোষ গঠনের জন্য বিশেষ প্রয়োজনীয়। মস্তিস্কের সক্রিয়তা নির্ভর করে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রার উপর। ২০১৯ সালে ‘সাইন্টিফিক অ্যামেরিকান’ নামক জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র বলছে—রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা যাদের বেশি থাকে তাদের বেশি বয়সে ডিমনেশিয়া হবার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে অর্থাৎ তাদের মস্তিস্ক বেশি সক্রিয় থাকে। এছাড়াও কোলেস্টেরল প্রজেস্টেরন, ইস্ট্রোজেন, কোর্টিজল ও টেস্টোস্টেরন জাতীয় স্টেরয়েড, হর্মোন ও ভিটামিন-ডি উৎপাদনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

মানবদেহে প্রতিদিন ৯৫০ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল প্রয়োজন হয়, যার মাত্র ১৫% আসে খাবার থেকে। বাকি সবটাই তৈরী করে আমাদের লিভার। তাই রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হওয়ার অর্থ লিভারের ভালোভাবে কাজ করা। আবার খাদ্য থেকে কোলেস্টেরলের সরবরাহ খুব কমিয়ে দেবার অর্থ লিভারকে বেশি উৎপাদনে বাধ্য করা।

কোলেস্টেরল নিয়ে বিতর্ক

কোলেস্টেরল নিয়ে প্রথম গবেষণা করেন নিকোলাই এনচিকভ ১৯১৩ সালে। খরগোসের দেহে উচ্চ কোলেস্টেরলযুক্ত খাবারের ক্ষতিকারক প্রভাব লক্ষ্য করেন। কিন্তু তার গবেষণাকে খুব একটা গুরুত্ব দেওয়া হয় না। এরপর ১৯৪০ সালে এনচিকভের গবেষণা কুকুর ও ইঁদুরের দেহে করে কোনো ক্ষতিকারক প্রভাব দেখতে পাওয়া যায় না। তার কারণ মাংসাষী প্রাণীরা কোলেস্টেরলকে ভিন্ন উপায়ে সংস্লেষ করে। কিন্তু এখানেও আর বেশিদূর এগনো হয় না। প্রশ্ন থেকে যায় পশুর দেহের প্রতিক্রিয়া মানব শরীরের ক্ষেত্রে কতটা প্রযুক্ত?

৫০-এর দশকে লিপোপ্রটিন সংক্রান্ত গবেষণা শুরু হয়। কোলেস্টেরলকে LDL এবং  HDL এই দুই প্রকার ভাগ করা হয়। এখানে একটি টেকনিক্যাল প্রশ্ন উঠে আসে। রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা নির্ণয় কী হাসপাতাল ল্যাবগুলিতে করা সম্ভব?এরপর আসরে নামেন এপিডেমিওলজিস্টরা, সেও মোটামুটি ৫০-এর দশকেই। এপিডেমিওলজির গবেষণায় সংখ্যাতত্ত্বের একটি বড় ভূমিকা থাকে। এই সময় নতুন এক শব্দবন্ধকে সামনে আনা হয়—রিস্ক ফ্যাক্টর। উচ্চ কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, ধূমপান, শারীরিক সক্রিয়তার অভাব হৃদরোগের রিস্ক বা সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয়।

খাদ্যাভ্যাস সংক্রান্ত বিষয়ে সাতটি দেশ এক সঙ্গে গবেষণা শুরু করে। এক্ষেত্রে বিজ্ঞানী এনসেল কিস সবথেকে বেশি আক্রমণের শিকার হন। কারণ তিনি খাদ্যাভ্যাসের সঙ্গে হৃদরোগের কোনো সম্পর্ক খুঁজে পান না। এই প্রসঙ্গে ২০১৬-এর ১৩ই জুনে World Economic Forum এ Rosamond Hutt এর লেখা প্রবন্ধ থেকে একটি অংশ তুলে দিলাম।

“Millions of people around the world take statins to reduce their risk of heart attack and stroke. But new research suggests they may be wasting their time: an international team of scientists has found no link between high levels of low-density lipoprotein (LDL) cholesterol and heart disease in a study of people aged 60 and over.”

বিতর্ক এখনো বজায় আছে, মনে হয় ভবিষ্যতেও থাকবে।

কোলেস্টেরল নিয়ে বিভ্রান্তিতে কাদের সুবিধা

একবার রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেশি হওয়ার অর্থ তাকে সারা জীবন ওষুধ খেয়ে যেতে হবে। ছ-মাস অন্তর রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে। ডায়েটে লো-ফ্যাট রক্ষা করতে হবে। মানুষকে এই শৃঙ্খলে আবদ্ধ করে ফার্মা কোম্পানিগুলি কয়েক ট্রিলিয়ন ডলারের ব্যবসা করেছে এতদিন। বাদ যায়নি প্যাথোলজিক্যাল ল্যাবগুলিও। আর খাদ্যদ্রব্য প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলি লো-ফ্যাট বা কোলেস্টেরল-ফ্রী ভোজ্য তেল, বাটার ইত্যাদি প্রস্তুত করার প্রতিযোগিতা চালিয়ে গেছে। বিভ্রান্ত হয়ে বলির পাঁঠা হয়েছে সাধারণ মানুষ।

বিজ্ঞান যখন ব্যাবসার হাতিয়ার

প্রাণী বিজ্ঞানে মানুষের কোষ আবিষ্কার হয়েছে বহু আগে। কোলেস্টেরল সম্পর্কেও মানুষ জানতে পেরেছে অনেক দিন হলো। তাহলে ধমনী বা আর্টারীর ব্লক বা তজ্জনিত হার্ট অ্যাটাক সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের সিদ্ধান্তে আসতে এত দেরি হচ্ছে কেন? LDL বা খারাপ কোলেস্টেরল এবং HDL বা ভালো কোলেস্টেরল এই রকম দুটি ভাগে ভাগ করে একটি সহজ অঙ্ক কষে কার্ডিয়াক রিস্ক ফ্যাক্টর বার করা হয়, যার বিস্তার ৩.৪ -৪.৪ । একবার যিনি এই সংখ্যার জালে আটকে গেলেন তার পকেট ফাকা হবার বন্দোবস্তটি একেবারে পাকা। এসবের সঙ্গে তিনি ফ্রীতে যেটা পাবেন তা হলো—একরাশ আতঙ্ক! যে আতঙ্ক আরো অনেক রোগের জন্ম দিতে পারে। অথচ ২০১৩ সালে আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজি এবং আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন যৌথভাবে খাদ্যে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ে গবেষনায় কোলেস্টেরলকে দায়ী করার মতো কোন যথোপযুক্ত প্রমাণ খুঁজে পায় নি। উপরের তথ্য থেকে আমরা দেখতে পাচ্ছি কোলেস্টেরল নিয়ে এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে বিজ্ঞানীরা বিভ্রান্তির মধ্যে আছেন। অথচ এই এক শতাব্দীতে আমরা প্রযুক্তিতে এতদূর এগিয়ে গেছি যে ভিন গ্রহের জমি পর্যন্ত কেনা-বেচা হচ্ছে। চিকিৎসা বিজ্ঞান কেন এত বিভ্রান্ত? চিকিৎসা বিজ্ঞানের পশ্চাদপদতা কী কারো কারো স্বার্থ রক্ষা করে?

ওষুধ শিল্পের পুঁজি জনস্বাস্থ্য

অর্থ (M)→পণ্য→অর্থ (M+△M) পুঁজিবাদী পণ্য সঞ্চালনের এই নিয়মে মুনাফার পরিমান △ M। আর মুনফার হার =△ M÷ M। এই রাশিটিতে লব ও হর উভয়ই পরিবর্তনশীল। কিন্তু হর যে পরিমানে বাড়বে লব তার তুলনায় সর্বদা বেশি পরিমাণে না বাড়লে রাশিটির সামগ্রিক মান অর্থাৎ মুনাফার হারে বৃদ্ধি লক্ষ্য করা যাবে না। বাজারের প্রতিযোগিতার কারণে পুঁজিপতির চেষ্টা থাকে সব সময় এই মুনাফার হারকে বাড়িয়ে চলার। পুঁজির এই স্বাভাবিক নিয়ম ওষুধ শিল্পের ক্ষেত্রেও সত্যি। তাই প্রতিনিয়ত ওষুধ শিল্পের পুঁজির স্বাস্থ্য রক্ষা করার জন্য বাজারের পরিধি  যেমন বৃদ্ধি করার দরকার, সেই সঙ্গে দরকার নতুন নতুন ওষুধের বাজার এবং ক্রেতাকে দীর্ঘমেয়াদী ক্রেতা হিসাবে বাজারের সঙ্গে বেঁধে ফেলা। নতুন ওষুধের জন্য প্রয়োজন নতুন রোগের। কোলেস্টেরল নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরী করার উদ্দেশ্য নিহিত আছে ওষুধশিল্পে পুঁজির স্বার্থের অন্দরে। আগেই বলেছি কোলেস্টেরল মানবদেহের অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি উপাদান। সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কম থাকলে বয়সকালে স্মৃতিশক্তির সমস্যা হতে পারে। আমরা আরও জেনেছি যে, কোলেস্টেরল গুরুত্তপূর্ণ কিছু হর্মোন তৈরীতে এবং ভিটামিন-ডি তৈরীতে অপরিহার্য। এই সংক্রান্ত কোন গবেষণা এখনো পর্যন্ত হয়নি, যে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে রাখার প্রচেষ্টা মানব দেহে কী ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। তবে কোলেস্টেরলের ওষুধগুলির কিছু সাধারণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে স্টেটিনস জাতীয় ওষুধ টাইপ-2 ডায়াবেটিস এবং লিভার ড্যামেজের কারণ হতে পারে বলে বলা হয়। দেখা যাচ্ছে সব ক্ষেত্রেই মানুষ বেঁচে থাকবে ওষুধ আর চিকিৎসার জালে জড়িয়ে। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান মানুষের গড় আয়ু বাড়িয়েছে ঠিকই কিন্তু সুস্থতার সংজ্ঞা পাল্টে গেছে, মানুষ দীর্ঘমেয়াদী অসুস্থতা আর ওষুধের পুটুলিকে সম্বল করে বাঁচে। আর যাদের কোন কারণে হসপিটালের সাহায্য নিতে হচ্ছে তাদের দূরবস্থা সীমাহীন। ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্ক এবং হু-র ২০১৭ সালের একটি রিপোর্ট বলছে– প্রতিবছর বিরাট সংখ্যক মানুষ দারিদ্রসীমার নীচে নেমে যাচ্ছে চিকিৎসা পরিষেবা গ্রহণ করতে গিয়ে, যদিও সারা পৃথিবীতে প্রায় অর্ধেক মানুষ নুন্যতম স্বাস্থ্য পরিষেবাটুকুও পান না।

রোগ নির্ণয়ের জন্য অত্যাধুনিক যন্ত্রপাতি বাজারে আসছে, যা পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ বাড়িয়ে চলেছে। কিন্তু কখনোই রোগের সঠিক কারণ নির্ধারণ করে রোগ নির্মূল করার চিকিৎসা পদ্ধতি বার করা হচ্ছে না। বিজ্ঞান গবেষনার মূলে রয়েছে কার্য-কারণ সম্পর্ক নির্ণয়ের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান। কিন্তু চিকিৎসা বিজ্ঞানে সমাধানে পৌঁছনো বা মানুষের সুস্থ শরীরে বাঁচার সঙ্গে ওষুধ শিল্পে নিয়োজিত পুঁজির এবং চিকিৎসা বাণিজ্যের রয়েছে দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক। মানুষ সুস্থ শরীরে বাঁচলে ওষুধ শিল্পের বাজার সঙ্কুচিত হয়ে নিয়োজিত পুঁজির মৃত্যু ঘটবে। পরিষেবা নেবার আর্থিক ক্ষমতা যাদের আছে তাদের নিঙড়ে নিয়েই এই শিল্পকে বেঁচে থাকতে হবে। আর তাই কোলেস্টেরলের মতো চিকিৎসা জালিয়াতি হতেই থাকবে। বর্তমানে কোভিড নিয়ে শুরু হয়েছে মানুষকে বিভ্রান্ত করে পরস্পরের থেকে বিচ্ছিন্ন করে ঘরবন্দী করার চক্রান্ত। উন্মুক্ত হয়েছে পৃথিবী জুড়ে ভ্যাকসিনের বিরাট বাজার, সঙ্গে আছে মাস্ক, স্যানেটাইজার নিয়ে ব্যবসা। ইতিমধ্যেই হাসপাতালের চিকিৎসা নিতে গিয়ে ধনে-প্রাণে শেষ হয়েছেন বহু মানুষ।

কীভাবে মানুষকে দীর্ঘমেয়াদী রোগের জালে জড়িয়ে ওষুধ শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখা যায় তা বাস্তবায়িত করা হচ্ছে। ফার্মা কোম্পানিগুলির পৃষ্ঠপোষকতায় চলছে বিভিন্ন প্রজেক্ট নির্ভর গবেষণা। অর্থাৎ লগ্নিপুঁজির সঙ্গে সঙ্গে এখানে কাজ করছে একধরনের জ্ঞানপুঁজি (knowledge capital)।      

মানুষের কী করণীয়

এত মানুষকে যে এতদিন ধরে অপ্রয়োজনীয় ওষুধ খেতে বাধ্য করা হলো, তাদের খাবারের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা হলো, তার জন্য কে বা কারা দায়ী থাকবে? মানুষকে সচেতন হতে হবে। সুস্থিত খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত শরীরচর্চা, এক কথায় সুস্থ জীবনশৈলী মানুষকে নীরোগ রাখতে পারে। কিন্তু মানুষ প্রকৃতির কোলে একক হিসাবে বাঁচে না, সে বাঁচে তার সমাজবদ্ধতায় এবং প্রকৃতির সঙ্গে দেওয়া-নেওয়ার সম্পর্কে। অসুস্থ প্রকৃতি, অসুস্থ সমাজে সে কখনও এককভাবে সুস্থ থাকতে পারে না। তাই রাসায়নিক সার, কীটনাশক ইত্যাদির ব্যবহার থেকে কৃষিকে মুক্ত করার দাবী তুলতে হবে। পরিবেশ ধ্বংসকারী উন্নয়নের বিরুদ্ধে যুথবদ্ধ হতে হবে। কোম্পানিগুলির বিরুদ্ধে পরিবেশ আইনকে আরও শক্তিশালী করার দাবীতে সোচ্চার হতে হবে। মানুষের সুস্থভাবে বাঁচার প্রথমিক শর্ত- বিষমুক্ত খাবার ও দূষণমুক্ত বায়ু, যার জন্য লড়াই জারি রাখতে হবে।

তথ্যসূত্র:

1.https://www.drperlmutter.com/brain-needs-cholesterol/#:~:text=Your%20Brain%20Needs%20Cholesterol.%20Cholesterol%20is%20vitally%20important,antioxidant%2C%20and%20serves%20as%20the%20raw%20material%20

2. The Cholesterol Controversy | Science-Based Medicine (sciencebasedmedicine.org)   

লেখক পরিচিতি:

বিজ্ঞানের ছাত্রী, গণিতে সহকারী শিক্ষিকা হিসেবে কাজ করেছেন এক দশকের উপর। বর্তমানে প্রবাসী এবং ইতিহাস ও সমাজ বিজ্ঞান বিষয়ে জানা বোঝায় আগ্রহী।

যোগাযোগ:

biswaspritilata2017@gmail.com

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top