সুকুমারী ভট্টাচার্য : যে জন আছে মাঝখানে
ব্যক্তির সম্পূর্ণ বিকাশের মধ্য দিয়ে সমাজের সম্পূর্ণ বিকাশ— এই দার্শনিক ভিত্তি থেকেই সুকুমারী ভট্টাচার্য আলো ফেলেছেন প্রাচীন ভারতের অন্ধকারময় সামাজিক নানা দিকে ।
ব্যক্তির সম্পূর্ণ বিকাশের মধ্য দিয়ে সমাজের সম্পূর্ণ বিকাশ— এই দার্শনিক ভিত্তি থেকেই সুকুমারী ভট্টাচার্য আলো ফেলেছেন প্রাচীন ভারতের অন্ধকারময় সামাজিক নানা দিকে ।
পুলক গোস্বামী “ক্যা হ্যায় জঙ্গল কে উপর মিট্টি, পানি ঔর বায়র মিট্টি, পানি ঔর বায়র ইয়ে হ্যায় জিন্দিগী কা আধার ক্যা হ্যায় জঙ্গল কে উপর “ এক সময় এই স্লোগান অনুরনিত হয়ে বতর্মান উত্তরাখন্ডের আকাশে বাতাসে গ্রামে গঞ্জে ছড়িয়ে পড়ত। হ্যাঁ ঠিকই ধরেছেন – এ বাণী সুন্দরলালজী বহুগুনার তৈরী চিপকো আন্দোলনের সময়। গত ২১শে
সুন্দরলাল বহুগুনা – পরিবেশ আন্দোলনের এক উজ্জ্বল পথিকৃৎ Read More »
বঙ্কিম দত্ত খড়্গপুরে অবস্থিত ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির নেহেরু মিউজিয়াম অফ সায়েন্স এন্ড টেকনোলজি ২০২১ সালের একটি ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেছে। লক্ষ্য জ্ঞানবিজ্ঞানে ভারতের সার্বভৌমত্ব তুলে ধরা। শিরোনাম: Indian knowledge system: past, present and future. প্রাচীন মুনিঋষির আধিক্য এদেশে খুবই প্রবল। তার মধ্যে থেকে সাত ঋষিকে যেমনকাশ্যপ,বিশ্বামিত্র, ভরদ্বাজ ইত্যাদিকে প্রাচীন বৈদিক ভারতের জ্ঞানচর্চার প্রতিনিধি হিসাবে
বঙ্কিম দত্ত লিঙ্গ বৈষম্যের উৎকট প্রকাশ দেখা যায় যেসব কর্মস্থলে, বিজ্ঞান গবেষনাগারে তথা বিজ্ঞানীমহলে তার প্রমাণ স্পষ্ট। ২০২০ বর্ষকে এদেশে ‘ বিজ্ঞানে নারী’ থিম ঘোষণা করে সমস্যাটার দিকে কিছুটা আলোকপাত করার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে সমস্যাটা আন্তর্জাতিক এবং নারী ভাবনার অবমূল্যায়ণ যেভাবে হচ্ছে জগৎ জুড়ে তাতে আশ্বস্ত হবার সুযোগ কম এবং অস্বস্তি বাড়ছে বৈ কমছে
অনিরুদ্ধ দত্ত “কন্যা ও পুত্রের পাণিগ্রহণ সম্পন্ন হইবার পূর্বে পরস্পর সাক্ষাৎকার, সদালাপ উভয়ের স্বভাবগত ও মনোগত অভিপ্রায় নিরুপণ, সদ- সৎ চরিত্র পরীক্ষা ও প্রণয় সঞ্চার হওয়া আবশ্যক। “ এমন আধুনিকমনস্ক কথা বলছেন অক্ষয়কুমার দত্ত, আজ থেকে প্রায় ২০০ বছর আগে। জন্ম বিদ্যাসাগরের সঙ্গে একই বছরে (১৮২০)। অথচ তিনি স্বল্প-পরিচিত ও বিস্মৃতপ্রায় । একলা পথিক
অনিরুদ্ধ দত্ত ১৮৯১ সালে ৭১ বছর বয়সে বিদ্যাসাগরের মৃত্যু হয়। জন্মকালে সমগ্র ভারতবর্ষ ইংরেজের পদানত। জন্ম ১৮২০ সালে। তাঁর জন্মের দু’বছর আগে শেষতম পেশোয়াও বিদেশী শাসকের সামনে রাজমুকুট নামিয়ে আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়েছেন। ‘বণিকের মানদন্ড দেখা দিল পোহালে শর্বরী /রাজদণ্ড রূপে ‘। কর্মকার যখন মারা যাচ্ছেন বিদ্যাসাগর মাঝের দীর্ঘ একাত্তর বছরে ভারতবর্ষের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রবাহ যথেষ্টই
প্রয়াত হলেন (২২-০৬-২০২০) ড. অমলেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়। জন্ম ১৯৩০ এর ২ ফেব্রুয়ারী, হাওড়া জেলার মুগকল্যান গ্রামে। জ্যোতির্বিজ্ঞানের আন্তর্জাতিক মর্যাদাসম্পন্ন সংস্থা “International Astronomical Union” এর নির্বাচিত সদস্য ছিলেন তিনি। ইংল্যান্ডের “Royal Astronomical Society” ও এই ধরনের বহু জ্যোতির্বিজ্ঞান সংস্থার তিনি ছিলেন ফেলো। জ্যোতির্বিজ্ঞান বিষয়ে তাঁর আগ্রহের বীজ অন্তরে লালিত হয়েছিল এম. এস.সি ক্লাসে। তাঁর শিক্ষক গণিতবিদ ভি
পরিপ্রশ্ন -র শ্রদ্ধার্ঘঃ অমলেন্দু স্যার প্রয়াত হলেন Read More »